কালুখালীকে একটি ডিজিটাল উপজেলা হিসেবে গড়তে চাই ; আলিউজ্জামান চৌধুরী টিটো

193

আরিফুর রহমান/ জুয়েল ডি সানি :

মানুষ মানুষের জন্য এ উপলব্ধি অনেকের মাঝেই নেই। আর নেই বলেই মানব সেবার মহৎ কাজে করোর তেমন আগ্রহ দেখা যায় না। মানব সেবার নামে আত্নসেবার প্রবনতাই এদেশে বেশি চোখে পরে বেশি। মানব সেবা থেকেই সমাজ সেবার প্রশ্নটি এসে যায় । এ দেশে এমন অনেক ব্যক্তিত্ব রয়েছেন যারা আসলে মানব সেবায়
যথেষ্ট আন্তরিক। আল্লাহর সৃষ্টির মানুষের সেবাকেই তারা পরম ধর্ম বলে বিশ্বাস করেন। এধর্ম পালনের লক্ষ্যেই তারা সমাজসেবামূলক সংগঠন গড়ে তোলেন একান্তভাবে নিজের উদ্যোগে। আসলে সমাজসেবা করা একটি মহৎ এবং কঠিন কাজ। শুধু অর্থবিত্ত থাকলেই সমাজসেবা করা যায় না বা সমাজসেবক হওয়া যায় না,
আবার অর্থ বিত্ত না থাকলেও সমাজসেবকের পরিচিতি লাভ করা যায়। এটা নির্ভর করে মন ও মানসিকতার উপর। এই তাগিদবোধ থেকেই জরিয়ে যান তারা সমাজসেবার কাজে। এমনি একজন সমাজসসেবক ও রাজনীতিবিদ আমরা পেয়েছি জিনি তারুণ্যে উদ্যম আর অফুরন্ত প্রানশক্তির অধিকারী , সৎ গুণাবলির মানুষ ও জনকল্যাণে নিবেদিত প্রান, দলমত নির্বিশেষে সর্বসাধারণের অত্যন্ত আপনজন, গরীব দুঃখী মেহনতী
মানুষের বন্ধু, সময়ের শ্রেষ্ঠ সাহসী সন্তান,শিক্ষানুরাগী ও বিশিষ্ট সমাজসেবক আলিউজ্জামান চৌধুরী টিটো। তার দাদা রাজবাড়ীর কালুখালী উপজেলার কৃতি সন্তান খান বাহাদুর ইউসুফ হোসেন চৌধুরী ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান গঠিত হবার পর পাকিস্তান সরকারের প্রথম চীফ হুইপ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তার পিতা নাজির হোসেন চৌধুরী ১৯৮৬ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তারই ধারাবাহিকতায় কালুখালীর প্রেক্ষাপটে সমাজসেবক এর ধারক ও বাহক হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন আলিউজ্জামান চৌধুরী টিটো।

তিনি রাজবাড়ী জেলার কালুখালী উপজেলার রতনদিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান এবং উপজেলা আওয়ামীলীগ এর সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক এবং আগামী ১৮ই জুন ২০১৯ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কালুখালী উপজেলা চেয়ারম্যান পদে আনারস প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।তার সাথে একান্ত সাক্ষাতে তিনি সি আই এন ২৪ কে বলেন, আমি নির্বাচনে আল্লাহর রহমতে আশাবাদী। তার কারন এই কালুখালীর জনগনই জানেন।২০০৯ সাল থেকে শুরু করে এই পর্যন্ত বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সরকার গঠন করার পর বাংলাদেশ বিশ্বের দরবারে এখন উন্নয়নের রোল মডেল। ভিশন ২০২১ এবং ভিশন ২০৪১ বাস্তবায়নে মানবতার মা, জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আগামী দিনে ব্যবধান থাকবে নাহ গ্রাম এবং শহরের। বাংলাদেশের গ্রামের জনগন তারাও শহরের ন্যায় সুবিধা পাবে। সেই উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে জনগন আমাকে ভোট দিয়ে আমাদের পাশে থাকবে বলেই আমার বিশ্বাস।আমি নির্বাচিত হলে এই এলাকাকে একটি ডিজিটাল উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। কারন বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের মহাসড়কে। সেই ধারাবাহকতায় আমার এই উপজেলাকে একটি ডিজিটাল উপজেলায় রুপান্তরিত করতে চাই।