পুলিশের সাঁড়াশি অভিযানে তিন জনকে হত্যার ঘটনায় আসামী জাফরিন আটক

367
মোঃ আল আমিন খান 
শনিবার বিকেল ৫টায় যশোরের বাঘারপাড়া থেকে নগর গোয়েন্দা পুলিশ বিশেষ অভিযানে খানজাহান আলী থানার মশিয়ালী গ্রামে নিরীহ গ্রামবাসীর ওপর গুলি চালিয়ে তিন জনকে হত্যার ঘটনায় অন্যতম অভিযুক্ত শেখ জাফরিন হাসানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
শেখ জাফরিন হাসান মশিয়ালী গ্রামের মৃত হাসান আলী শেখের ছেলে এবং খুলনা মহানগর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ছিলেন। সংগঠনবিরোধী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে ইতোমধ্যে তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়। খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার খোন্দকার লুৎফুল কবির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেফতারকৃত জাফরিন হত্যাকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত শেখ জাকারিয়ার ভাই।
কেএমপি কমিশনার জানান, ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্তদের ধরতে পুলিশের সাঁড়াশি অভিযান চলছে। তারই ধারাবাহিকতায় যশোরের বাঘারপাড়া থেকে শেখ জাফরিনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। খুলনায় এনে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। অন্যদেরও গ্রেফতারে অভিযান চলছে। খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) অতিরিক্ত উপ-কমিশনার কানাই লাল সরকার জানান, ঘটনার মূলহোতা জাকারিয়ার অন্যতম সহযোগী ও সহোদর জাফরিনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর আগে শুক্রবার (১৭ জুলাই) জাফরিনের ভাই গুলিবর্ষণকারী জাকারিয়ার শ্বশুর কোরবান আলী, শ্যালক আরমান ও চাচাতো ভাই জাহাঙ্গীরকে গ্রেফতার করা হয়। বৃহস্পতিবার (১৬ জুলাই) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে মুজিবর নামে এক ব্যক্তিকে অস্ত্রসহ খানজাহান আলী থানা আওয়ামী লীগের সহ-প্রচার সম্পাদক জাকারিয়া এবং তার ভাই জাফরিন ও মিল্টন পুলিশের হাতে ধরিয়ে দেয়। এ ঘটনায় গ্রামের বেশ কয়েকজন জাকারিয়ার বাড়িতে এ বিষয়ে জিজ্ঞেস করতে যায়। এ সময় জাকারিয়ার সঙ্গে তাদের কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে জাকারিয়া, জাফরিন কবির ও মিল্টন তাদের ওপর গুলিবর্ষণ করে। গুলিতে মারা যান আটরা গিলাতলার মশিয়ালী এলাকার নজরুল ইসলাম (৬০) ও একই এলাকার ইউনুচ আলীর ছেলে গোলাম রসুল (৩০)। এ সময়ে গুলিবিদ্ধ হন সাইফুল ইসলাম, আফসার শেখ, শামীম, রবি, খলিলুর রহমান ও মশিয়ার রহমানসহ আরও কয়েকজন। এর মধ্যে আহত সাইফুল ইসলাম শুক্রবার রাতে মারা যান। অপরদিকে, বিক্ষুব্ধ গ্রামবাসী গণধোলাই দিয়ে জাকারিয়া বাহিনীর সদস্য জিহাদ শেখকে হত্যা করে। এ ঘটনায় চার জন নিহত হয়।
শনিবার বিকেল ৫টায় যশোরের বাঘারপাড়া থেকে নগর গোয়েন্দা পুলিশ বিশেষ অভিযানে খানজাহান আলী থানার মশিয়ালী গ্রামে নিরীহ গ্রামবাসীর ওপর গুলি চালিয়ে তিন জনকে হত্যার ঘটনায় অন্যতম অভিযুক্ত শেখ জাফরিন হাসানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
শেখ জাফরিন হাসান মশিয়ালী গ্রামের মৃত হাসান আলী শেখের ছেলে এবং খুলনা মহানগর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ছিলেন। সংগঠনবিরোধী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে ইতোমধ্যে তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়। খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার খোন্দকার লুৎফুল কবির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেফতারকৃত জাফরিন হত্যাকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত শেখ জাকারিয়ার ভাই।
কেএমপি কমিশনার জানান, ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্তদের ধরতে পুলিশের সাঁড়াশি অভিযান চলছে। তারই ধারাবাহিকতায় যশোরের বাঘারপাড়া থেকে শেখ জাফরিনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। খুলনায় এনে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। অন্যদেরও গ্রেফতারে অভিযান চলছে। খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) অতিরিক্ত উপ-কমিশনার কানাই লাল সরকার জানান, ঘটনার মূলহোতা জাকারিয়ার অন্যতম সহযোগী ও সহোদর জাফরিনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর আগে শুক্রবার (১৭ জুলাই) জাফরিনের ভাই গুলিবর্ষণকারী জাকারিয়ার শ্বশুর কোরবান আলী, শ্যালক আরমান ও চাচাতো ভাই জাহাঙ্গীরকে গ্রেফতার করা হয়। বৃহস্পতিবার (১৬ জুলাই) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে মুজিবর নামে এক ব্যক্তিকে অস্ত্রসহ খানজাহান আলী থানা আওয়ামী লীগের সহ-প্রচার সম্পাদক জাকারিয়া এবং তার ভাই জাফরিন ও মিল্টন পুলিশের হাতে ধরিয়ে দেয়। এ ঘটনায় গ্রামের বেশ কয়েকজন জাকারিয়ার বাড়িতে এ বিষয়ে জিজ্ঞেস করতে যায়। এ সময় জাকারিয়ার সঙ্গে তাদের কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে জাকারিয়া, জাফরিন কবির ও মিল্টন তাদের ওপর গুলিবর্ষণ করে। গুলিতে মারা যান আটরা গিলাতলার মশিয়ালী এলাকার নজরুল ইসলাম (৬০) ও একই এলাকার ইউনুচ আলীর ছেলে গোলাম রসুল (৩০)। এ সময়ে গুলিবিদ্ধ হন সাইফুল ইসলাম, আফসার শেখ, শামীম, রবি, খলিলুর রহমান ও মশিয়ার রহমানসহ আরও কয়েকজন। এর মধ্যে আহত সাইফুল ইসলাম শুক্রবার রাতে মারা যান। অপরদিকে, বিক্ষুব্ধ গ্রামবাসী গণধোলাই দিয়ে জাকারিয়া বাহিনীর সদস্য জিহাদ শেখকে হত্যা করে। এ ঘটনায় চার জন নিহত হয়।