শেষ সময় পশুর হাটগুলোয় ক্রেতা-বিক্রেতাদের উপচে পড়ার ভিড়

7
মোঃ আল আমিন খান – সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার 
ঈদ উল আজহা যতোই এগিয়ে আসছে ততোই খুলনার পশুর হাটগুলো জমতে শুরু করেছে। এক সপ্তাহ আগে হাট চালু হলেও পশুর আমদানি না থাকায় ক্রেতা-বিক্রেতাদের ছিলনা তেমন পদচারনা। তবে এখন নগরীর জোড়াগেটসহ সব হাটগুলোতে ক্রেতাদের উপচেপড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। বিক্রিও বেড়েছে পশুর। এদিকে গত বছর তুলনায় এ বছর গরু ছাগলের দাম বেমি বলে জানিয়েছেন ক্রেতারা। নগরীর জোড়াগেট পশুর হাট ৩ জুলাই উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধনের পর তিনদিনে হাটে মাত্র ১০টি গরু ও ৫টি ছাগল বিক্রি হয়। হাসিল আদায় হয়েছিল ৩৮ হাজার ৮০০ টাকা। তবে বুধবার বিকেল থেকে পিকআপ, মিনি পিকআপ ও ট্রলারযোগে জোড়াগেট হাটে জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে গরু ও ছাগল আসতে শুরু করে। সঙ্গে ক্রেতাদের সংখ্যাও বাড়তে শুরু করেছে। তবে এবার বড় গরুর তুলনায় ছোট গরুর দাম বেশি। দাম বেশি হওয়ার কারণ হিসেবে গরুর মালিকরা জানান গো খাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় পশুর দামও চড়া। ৫০০ টাকার কুড়োর বস্তা এখন ১ হাজার ১০০ টাকায় কিনতে হয়। বেড়েছে খড় কুটোর দামও। এছাড়া মাঠ বন্ধ করে খোলা জায়গায় নির্মাণ করা হয়েছে বাড়ি ঘর। আগের মতো আর ফ্রিতে ঘাস পাওয়া যায়না। দাম দিয়ে কিনতে হয়। তাই গরুর দামও বেড়েছে।