ফকিরহাটে জলবদ্ধতায় জনজীবনে দুর্ভোগ

65
বাদশা আলম ফকিরহাট থানা প্রতিনিধিঃ 
বাগেরহাট জেলার ফকিরহাট উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নের সরকারি খালে-পাটা নেট দিয়ে মৎস্য শিকারিদের কারণে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হচ্ছে। সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায় উপজেলার বেতাগা, শুভদিয়া ও পিলজংগ সহ কয়েকটি সরকারি মাসকাটা খাল, চাকুলি খাল, গজার খাল, পাশ্বেমারি খাল,কুমারখালী খাল, শুভদিয়া খালে এই সব সরকারি খালের এলাকার চিহ্নিত মৎস্যশিকারিরা মাছ ধরার জন্য পাটা নেট দিয়ে এইসব খালে বর্ষার মৌসুমে পানি সরবরাহ বাধা সৃষ্টিতে মারাত্মকভাবে জলাবদ্ধতার কারণে এলাকার মৎস্য চাষীরা এই মৌসুমে মৎস্য ঘের ভেড়ি বাধ রক্ষা করতে হিমশিম খাচ্ছে। খাল থেকে এসব পাটা নেট অপসারণ করা না হলে যেকোনো সময় এইসব বিলের মৎস্য চাষীদের পথে বসতে হবে বলে মৎস্য চাষী কামরুল, আনিস, হাফিজ, কবীর, আলফাজসহ অনেকে বলেন,  সরকারি খালে পাটা নেট অপসারণসহ তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে স্থানীয়  প্রশাসনসহ উর্ধতন কর্মকর্তা সুদৃষ্টি কামনা করছি এছাড়া উপজেলার পিলজংগ ইউনিয়নের ৪৭ নং মৌজার মরগাঙ খালের বেড়বাড়িয়া,নওয়াপাড়া ও শ্যামবাগাত   খুলনা-মংলা মহাসড়কের পার্শ্বের মরাগাঙ থেকে পশুর  নদীতে সংযোগ থাকায় পূর্বে এই খালে বর্ষা মৌসুমে পানি নির্বিঘ্নে সরবরাহ হতো। বর্তমানে এই মরাগাঙ খালের বর্ষার মৌসুমে পানি সরবরাহ প্রতিবন্ধকতা ও এলাকার পানের বরজ সহ অনেক অনেক বাড়ির উঠানে নামার মত স্বাভাবিক পরিবেশ নেই। এই বিষয়ে পিলজংগ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান খান শামীম জামান পলাশ ও ইউপি সদস্য খান খালেকুজ্জামান, ইউপি সদস্য শংকর কুমার, ইউপি সদস্য মোশারফ হোসেন, সি আই এন টিভি ২৪ ডট কম প্রতিনিধিকে বলেন এই খালের পানি সরবরাহ প্রতিবন্ধকতা ও জলাবদ্ধতা নিরাশনের  জন্য উপজেলা নির্বাহি অফিসার মোছাম্মদ শাহানাজ পারভীন স্যারকে জানানো হয়েছে,বর্ষার  পানিতে পান বরজ সহ অনেক অনেক বাড়ি তলিয়ে যাওয়ায় কয়েক জনের মধ্য, খান আজাহার, বেলায়েত শেখ, দেলোয়ার হোসেন, বিপুল দাস, তপন শীল, স্বপন শীল, শক্তি পদ, বাবুল শেখ সহ অনেকে জানান এইখালে আগে পানি সরবরাহ হতো তাতে আমাদের কোন রকম সমস্যা হতো না বর্তমান সময়ে যেভাবে খালে বিভিন্ন বর্জ্যের কারণে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে তাতে আমাদের তিন গ্রামের জনসাধারণের বর্ষার মৌসুমে জমা জমির ফসলাদী  ও বাড়ির আশে-পাশের বাগানসহ উঠানে পানিতে তলিয়ে নিমজ্জিত থাকে আমাদের স্বাভাবিক জীবনযাপন ও চলাচল করতে চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছি এতে থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য উপজেলা প্রশাসনসহ উর্ধতন কর্মকর্তা দৃষ্টি কামনা করছেন উক্ত ইউনিয়নের তিনটি গ্রামের জনসাধারণ।
বাগেরহাট জেলার ফকিরহাট উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নের সরকারি খালে-পাটা নেট দিয়ে মৎস্য শিকারিদের কারণে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হচ্ছে। সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায় উপজেলার বেতাগা, শুভদিয়া ও পিলজংগ সহ কয়েকটি সরকারি মাসকাটা খাল, চাকুলি খাল, গজার খাল, পাশ্বেমারি খাল,কুমারখালী খাল, শুভদিয়া খালে এই সব সরকারি খালের এলাকার চিহ্নিত মৎস্যশিকারিরা মাছ ধরার জন্য পাটা নেট দিয়ে এইসব খালে বর্ষার মৌসুমে পানি সরবরাহ বাধা সৃষ্টিতে মারাত্মকভাবে জলাবদ্ধতার কারণে এলাকার মৎস্য চাষীরা এই মৌসুমে মৎস্য ঘের ভেড়ি বাধ রক্ষা করতে হিমশিম খাচ্ছে। খাল থেকে এসব পাটা নেট অপসারণ করা না হলে যেকোনো সময় এইসব বিলের মৎস্য চাষীদের পথে বসতে হবে বলে মৎস্য চাষী কামরুল, আনিস, হাফিজ, কবীর, আলফাজসহ অনেকে বলেন,  সরকারি খালে পাটা নেট অপসারণসহ তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে স্থানীয়  প্রশাসনসহ উর্ধতন কর্মকর্তা সুদৃষ্টি কামনা করছি এছাড়া উপজেলার পিলজংগ ইউনিয়নের ৪৭ নং মৌজার মরগাঙ খালের বেড়বাড়িয়া,নওয়াপাড়া ও শ্যামবাগাত   খুলনা-মংলা মহাসড়কের পার্শ্বের মরাগাঙ থেকে পশুর  নদীতে সংযোগ থাকায় পূর্বে এই খালে বর্ষা মৌসুমে পানি নির্বিঘ্নে সরবরাহ হতো। বর্তমানে এই মরাগাঙ খালের বর্ষার মৌসুমে পানি সরবরাহ প্রতিবন্ধকতা ও এলাকার পানের বরজ সহ অনেক অনেক বাড়ির উঠানে নামার মত স্বাভাবিক পরিবেশ নেই। এই বিষয়ে পিলজংগ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান খান শামীম জামান পলাশ ও ইউপি সদস্য খান খালেকুজ্জামান, ইউপি সদস্য শংকর কুমার, ইউপি সদস্য মোশারফ হোসেন, সি আই এন টিভি ২৪ ডট কম প্রতিনিধিকে বলেন এই খালের পানি সরবরাহ প্রতিবন্ধকতা ও জলাবদ্ধতা নিরাশনের  জন্য উপজেলা নির্বাহি অফিসার মোছাম্মদ শাহানাজ পারভীন স্যারকে জানানো হয়েছে,বর্ষার  পানিতে পান বরজ সহ অনেক অনেক বাড়ি তলিয়ে যাওয়ায় কয়েক জনের মধ্য, খান আজাহার, বেলায়েত শেখ, দেলোয়ার হোসেন, বিপুল দাস, তপন শীল, স্বপন শীল, শক্তি পদ, বাবুল শেখ সহ অনেকে জানান এইখালে আগে পানি সরবরাহ হতো তাতে আমাদের কোন রকম সমস্যা হতো না বর্তমান সময়ে যেভাবে খালে বিভিন্ন বর্জ্যের কারণে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে তাতে আমাদের তিন গ্রামের জনসাধারণের বর্ষার মৌসুমে জমা জমির ফসলাদী  ও বাড়ির আশে-পাশের বাগানসহ উঠানে পানিতে তলিয়ে নিমজ্জিত থাকে আমাদের স্বাভাবিক জীবনযাপন ও চলাচল করতে চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছি এতে থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য উপজেলা প্রশাসনসহ উর্ধতন কর্মকর্তা দৃষ্টি কামনা করছেন উক্ত ইউনিয়নের তিনটি গ্রামের জনসাধারণ।