কারখানা খোলা থাকায় কঠোর বিধিনিষেধের প্রথম দিন বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) ভোগান্তিতে পড়েন পোশাক শ্রমিকরা। ভাড়া করা গাড়িতে রাজধানী থেকে বের হতে গেলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয় তাদের। এতে হেঁটেই তাদের কর্মস্থলে যেতে হয়। ফলে
রাজধানীর পাশের আরেক শিল্পাঞ্চল নারায়ণগঞ্জেও সর্বাত্মক লকডাউনে তৎপর প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। কোনো কোনো পোশাক কারখানা তাদের শ্রমিকদের যাতায়াতে নিজস্ব পরিবহনের ব্যবস্থা করেছে। এ ছাড়া পায়ে হেঁটে বা রিকশা অটোরিকশায় চেপেও কারখানায় যান শ্রমিকরা।
সরকার ঘোষিত কঠোর লকডাউনে গাজীপুরের চিত্রও ছিল একই। মহাসড়কের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে দেখা যায় পুলিশি তৎপরতা। পোশাক কারখানায় কাজে যেতে ভোগান্তিতে পড়েন শ্রমিকরা।
করোনাভাইরাসের ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সকাল ৬টা থেকে সাত দিনের ‘কঠোর লকডাউনের’ শুরু হয়েছে। সকাল থেকে রাজধানীর সড়কে রিকশা ও প্রয়োজনীয় বাহনে জরুরি সেবার আওতাভুক্তরা কাজে বের হয়েছেন।